Detailed Notes on গুরু ঘর বানাইল





খাগড়াছড়ির পরিস্থিতি নিয়ে যা জানা যাচ্ছে

চলচ্চিত্র প্লেব্যাকেও সফল হয়েছেন জেমস। ২০১৪ সালে 'দেশা-দ্য লিডার' ও ২০১৭ সালে 'সত্ত্বা' ছবির 'তোর প্রেমেতে অন্ধ আমি' গানের জন্য দুইবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন তিনি।

৫ আবু নাসের ইকবাল কবির, একজন মুক্তিযোদ্ধার গল্প

মার্কিন ঘাঁটির শর্তে সার্বভৌমত্ব পেল চাগোস দ্বীপপুঞ্জ

নেতাকর্মীদের আগে ভাঙচুর-লুটপাটকারীদের গ্রেপ্তারের আহ্বান

নামাজের সময় মসজিদে অভ্যন্তরীণ আপিল ছাড়াও টেলিভিশন ও স্থানীয় বাংলা সাপ্তাহিক পত্রিকাগুলোতে দানের জন্য আবেদন জানিয়ে ব্যাপক প্রচারা চালানো হয়। মসজিদের উন্নয়ন তহবিলের বাইরেও যাকাত এবং ফিতরার আরও ৯৬ হাজার ৫২৮ পাউন্ড তহবিল পেয়েছে বলে জানা গেছে।

আজ থেকে ১১৪ বছর আগে ১৯১০ সালে ‘লন্ডন মস্ক ফাণ্ড’ গঠন করে ইস্ট লন্ডন মসজিদ প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। ১৯৪১ সালে পূর্ব লন্ডনের কমার্শিয়াল রোডের একটি ছোট্ট ঘরে শুরু হয় ইস্ট লন্ডন মসজিদের কার্যক্রম । পরবর্তীতে হোয়াইটচ্যাপেল রোডে একটি পোর্টাকেবিনে মসজিদটি স্থানান্তরিত হয় । একপর্যায়ে পোর্টাকেবিনটি ভেঙ্গে ১৯৮৫ সালে প্রতিষ্ঠা করা হয় আজকের ইস্ট লন্ডন মসজিদ । সময়ের পরিবর্তের সাথে সাথে মসজিদটি আরো সম্প্রসারণের প্রয়োজন দেখা দেয় । তাই ২০০৪ সালে প্রতিষ্ঠা করা হয় লন্ডন মুসলিম সেন্টার। এরপর মহিলাদের নামাজের সুব্যবস্থা করতে ২০১৩ সালে প্রতষ্ঠা হয় মারিয়াম সেন্টার । মারিয়াম সেন্টারের কাজ শেষ হওয়ার সাথে সাথে ইস্ট লন্ডন মসজিদ ও লন্ডন মুসলিম সেন্টারের মধ্যখানে অবস্থিত সিনাগগ ভবনটি দেড় মিলিয়ন পাউণ্ড ব্যয়ে ক্রয় করা হয়।

তার মতে, গণতন্ত্র কিংবা মানবাধিকারের মতো ইস্যুগুলো থেকে যুক্তরাষ্ট্র সরে দাঁড়াবে না। তাদের সাম্প্রতিক মানবাধিকার রিপোর্টেই সেটি পরিষ্কার হয়েছে।

শেখ হাসিনাসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে জাতীয় নাগরিক কমিটির অভিযোগ

টাওয়ার হ্যামলেটসের স্কলগুলোতে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি বাড়ানোর জন্য ইস্ট লন্ডন মসজিদের একটি উদ্যোগের কথা উল্লেখ করে মেয়র লুৎফুর রহমান বলেন, আমার মনে আছে অনেকদিন আগে, আমাদের বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি বাড়াতে আপনারা আমাদেরকে সাহায্য করে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলেন।

প্রেস ব্রিফিংয়ে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন মসজিদের অনারারী সেক্রেটারি সিরাজুল ইসলাম হীরা। এতে তিনি বলেন, ইস্ট সঙ্গীত শিল্পী জেমস লন্ডন মসজিদ পুর্ব লন্ডনের মুসলিম কমিউনিটির একটি প্রাণকেন্দ্র। শুধু নামাজের মধ্যেই এই মসজিদের কার্যক্রম সেবা সীমাবদ্ধ নয়, এখানে প্রায় ৩৩টি প্রজেক্ট পরিচালিত হয়। একজন মানুষের জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত যে সেবাগুলোর প্রয়োজন তার অধিকাংশই মসজিদ থেকে প্রদান করা হয়।

তিনি বলেন, পবিত্র রমজানে মুসল্লিদের সুবিধার্থে ইস্ট লন্ডন মসজিদ বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে । মিশর থেকে আগত তিনজন বিখ্যাত হাফিজসহ মোট চারজন হাফিজ তারাবিহের নামাজ পড়াচ্ছেন। প্রতিদিন ১ হাজারের বেশি মানুষের মধ্যে ফ্রি ইফতার সরবরাহ করা হচ্ছে। আসরের নামাজের পর রমজান বিষয়ক আলোচনা চলছে। তাছাড়া রমজানের শেষ দশকে ই’তেকাফ ও জামাতে তাহাজ্জুদের নামাজের ব্যবস্থা রয়েছে।

মসজিদে শুধু নামাজই নয়। নানা সামাজিক সচেতনতামূলক কর্মকাণ্ডও পরিচালনা করে থাকে। এই মসজিদ পরিচালনার জন্য গঠন করা হয়েছে ইস্ট লন্ডন মসজিদ ট্রাস্ট। চ্যারিটি কমিশনে নিবন্ধিত এই কোম্পানির সদস্য সংখ্যা ৮২ জন। এ সকল সদস্যদের দ্বারা নির্বাচিত ১২ জন ট্রাস্টি মসজিদ পরিচালনার মূল দায়িত্বপালন করেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *